search the site
BMA Alumni made a successful human chain Chittagong Feb 6 & 7, 2016
Here is a dispatch from Engineer Ashraf Ibn Noor (5E):
Subject: PRESS CONFERENCE & HUMAN CHAIN @ CHITTAGONG ON FEB. 07, 2016.
Feb. 08, 2016.
Dear Baten,
Will be kind enough to post the attached Paper clips for all to read and evaluate.
I was sick last few days with fever, but still had to attend the Press Conference
and the be a part to the Human Chain with the junior colleagues.
I was fully enthused by them observing their desire to make things right.
Shakawat Hossain of 31/E with me who provided guidance to the juniors.
I thank him and all the juniors, who worked so hard to get the event a success.
I must thank Sayed of 48/E for his hard work and also Iftakher of 48 batch with whom I had been in constant touch. I should also take the occasion to thank Musfiq 44/N, Mehadi 46/E, Ali 41/N, Asik 48/E who worked so hard with me at Dhaka to make the event a success.
Let me also inform all that there is another HUMAN CHAIN was form today
Feb. 08 at Agrabad and Shipping Office, when they will hand over the
“Sharak Lipi”[Memorandum] to the Shipping master.
FYI, we are going to have another Press Conference and HUMAN CHAIN at Dhaka
on 16th. Feb. at 11:00 am in front of the Press Club of Dhaka.
It will be an immense pleasure for me to find some seniors on that day.
I think all the seniors should have the experience of such public work and
give the good cause a boost, so that others are encouraged to work more.
Thanks.
Ashraf Ibn Noor. 5/E.
Press conference & Human Chain at Chittagong.
Feb. 07.2016.
Daily Star.
12:00 AM, February 08, 2016 / LAST MODIFIED: 04:07 AM, February 08, 2016
Mariners not okay with ‘move to give CDCs to fishers’
Seek prime minister’s intervention
Staff Correspondent, Ctg
Bangladesh Marine Academy graduates yesterday expressed their disapproval of an alleged move to provide Continuous Discharge Certificates (CDC), a type of experience logbook of mariners issued under the shipping ministry, to graduates of Bangladesh Marine Fisheries Academy.
They claimed that CDCs were exclusively meant for mariners of merchant vessels and the move would prompt International Maritime Organization to blacklist Bangladesh as there was a “difference in training” at the two academies.
It will also saturate the job market, making it harder for around 50 percent of the 8,700 merchant mariners who are currently unemployed, they added.
Reading out a written statement at a press conference in Chittagong Press Club, Ashraf Ibn Noor, president of Juldia Marine Academy Alumni Association, demanded that the prime minister intervenes in the matter.
Later around 100 marine academy graduates formed a human chain demanding that the government forms a commission to address the issues, including complexities visa applicants face, a decrease in the number of Bangladeshi merchant vessels and issuance of handwritten CDCs and COCs (Certificate of Competency).
No big budget is required as the government’s sincerity, correct planning and diplomatic efforts will do, they added.
Ashraf claimed that, as per a government report, the number of Bangladeshi merchant vessels had decreased while ones for fishing increased and that 60 percent of the posts for officers in 269 fishing vessels were vacant.
On-Line bangla news 24.com. 08.02.’16.
এ বিষয়ে সরকারের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তাই বাংলানিউজকে জানান, সম্প্রতি মায়ানমারের ৩০ টি জাহাজ বাংলাদেশের সমুদ্র এলাকায় ঢুকে মাছ ধরে। নৌবাহিনীর সদস্যরা অবশ্য এদের মধ্যে ১২টিকে আটক করতে সক্ষম হয়, বাকি ১৮টি জাহাজ পালিয়ে যায়। আটককৃত জাহাজে বড় বড় আকৃতির সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়, যেগুলো বাংলাদেশের সমুদ্র এলাকা থেকেই ধরা হয়েছে বলে স্বীকার করেন আটককৃত মায়ানমারের জেলেরা।
ওই কর্মকর্তা বলেন, এ ধরনের চুরি ঠেকাতে, আর বিপুল মৎস্য সম্পদ সুষ্ঠুভাবে আহরণ করতে সঠিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন। আর এসব বিনিয়োগকারী আকৃষ্ট করতে জরিপের মাধ্যমে মৎস্য সম্পদের তথ্য উপাত্ত নিশ্চিত করতে হবে।
ব্লু -ইকোনমি যেনো কোনওভাবেই গালভরা নামে পরিণত না হয়, বলেন ওই কর্মকর্তা।
জরিপ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিবেশি দেশ ভারত কিংবা মায়ানমার ব্লু-ইকোনমি নিয়ে অনেকদূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশও বিরাট সমুদ্রসীমা অর্জন করার পর বিশ্বের নামকরা কিছু প্রতিষ্ঠান মৎস্য সম্পদ আহরণে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখায়। কিন্তু এক্ষেত্রে তারা শুরুতেই এ এলাকায় মৎস্য সম্পদের তথ্য-উপাত্ত চায়। জরিপ না হওয়ায় যা আমরা সরবারহ করতে পারছি না। ফলে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানীগুলো আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। বড় অংকের বিনিয়োগের আগে সম্পদ সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বলেন সংশ্লিষ্ট ওই কর্মকর্তা।
জরিপ চালানোর জন্য এফএও-কে নতুন করে অনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি। তবে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এফএও কোন উত্তর দেয়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শামসুন এন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, ইতিমধ্যেই সমুদ্র তলের সম্পদ আহরণ শুরু করেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মায়ানমার। বাংলাদেশও সমুদ্রে নিজেদের সীমানা বুঝে পেয়েছে তিনবছরের বেশি সময় হয়ে গেলো। অথচ সরকার এখনো সে সম্পদ আহরণে কিংবা সমুদ্র তলদেশের সম্পদ জরিপে উল্লেখযোগ্য কোন পরিকল্পনা করা যায়নি। বিষয়টি হতাশার।
স্বাধীনতার পরে ১৯৭৫ সালে এফএও পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে ২ লাখ ৬৪ হাজার মেট্রিক টন থেকে ৩ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন পর্যন্ত সাদা মাছ রয়েছে। চিংড়ি রয়েছে ৯ হাজার মেট্রিক টন। তখনকার ওই জরিপে সাগরে মাছের প্রজাতি ছিল ৪৬৭টি। চিংড়ির প্রজাতির সংখ্যা ছিল ৩৬টি।
মৎস্য অধিদফতর বলছে, বঙ্গোপসাগরে প্রায় ৪৭৫ প্রজাতির মাছ রয়েছে। এর মধ্যে প্রতি বছর সাগরে ৬৬ লাখ মেট্রিক টন মাছ ধরা পড়ে। যার ২ লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন মাছ ধরেন দেশের মৎসজীবীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৮, ২০১৬
Prothom Alo : 08.02.’16.
মেরিন একাডেমির ক্যাডেটদের সংবাদ সম্মেলন
ফিশারিজ একাডেমির ক্যাডেটদের সিডিসি না দেওয়ার দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম | আপডেট: ০১:২৩, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৬ | প্রিন্ট সংস্করণ
মেরিন ফিশারিজ ক্যাডেটদের বাণিজ্যিক জাহাজে চাকরির জন্য সিডিসি (ধারাবাহিক নিষ্কৃতি সনদ) না দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন মেরিন একাডেমির প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। গতকাল রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তাঁরা এ দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মেরিন একাডেমির পঞ্চম ব্যাচের ক্যাডেট আশরাফ ইবনে নুর। এক্স ক্যাডেটস অব বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ব্যানারে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
আশরাফ ইবনে নুর বলেন, বাণিজ্যিক জাহাজে চাকরির জন্য মেরিন একাডেমিগুলোর ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। মেরিন ফিশারিজ একাডেমির ক্যাডেটদের মাছ ধরার জাহাজে চাকরির জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক নৌ সংস্থার কনভেনশনের আওতায় পৃথকভাবে দুই ধরনের ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এখন আন্তর্জাতিক নিয়ম লঙ্ঘন করে সিডিসি দেওয়া হলে বাংলাদেশি নাবিকদের বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজে যোগদানের সুযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
মেরিন একাডেমির ক্যাডেটদের দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর জাকিউর রহমান ভূঁইয়া গতকাল মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০১৩ সালে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের একটি কমিটি মেরিন ফিশারিজ একাডেমির ক্যাডেটদের সিডিসি দেওয়ার সুপারিশ করেছিল। কিন্তু কমিটির প্রতিবেদন পর্যালোচনায় সিডিসি না দিতে বলা হয়। পরস্পরবিরোধী মত আসায় বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে আরেকটি কমিটি করা হচ্ছে। যেহেতু দুই একাডেমির ক্যাডেটদের সিলেবাস আলাদা, সে জন্য আইনগতভাবে সরাসরি ফিশারিজ একাডেমির ক্যাডেটদের সিডিসি দেওয়ার যুক্তি নেই বলে আমরা জানিয়েছি মন্ত্রণালয়কে।’
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে আশরাফ ইবনে নুর বলেন, বর্তমানে ১ হাজার ৭০০ ক্যাডেট ও কর্মকর্তা বেকার রয়েছেন। বেকার নাবিকদের সংখ্যা আড়াই হাজার। বাংলাদেশি নাবিকেরা দুবাই, সিঙ্গাপুর, হংকংয়ের মতো দেশে ভিসা না পাওয়ায় বিদেশি কোম্পানিতে যোগদানের সুযোগ পাচ্ছেন না। ভিসা সমস্যা সমাধান করতে পারলে নাবিকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হতো।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মেরিন একাডেমির প্রাক্তন ক্যাডেটরা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন।
JAGO NEWS 24.COM. dt: 08.02.2016.
মেরিটাইম সেক্টর হুমকির মুখে
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: ০২:৫৮ পিএম, ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, রবিবার | আপডেট: ০৩:২৮ পিএম, ০৭ ফেব্রুয়ারি ০১৬, রবিবার
মেরিটাইম সেক্টর হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করেছেন বাংলাদেশ মেরিন অ্যাকাডেমি থেকে পাশকরা ক্যাডেটরা। ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) আইন লঙ্ঘন করে মেরিন ফিশারিজ অ্যাকাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটদের সিডিসি প্রদানের সিদ্ধান্তের ফলে এ আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা তুলে ধরেন বাংলাদেশ মেরিন অ্যাকাডেমির পঞ্চম ব্যাচের ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ ইবনে নুর। এক্স-ক্যাডেট অব বাংলাদেশ মেরিন অ্যাকাডেমি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
লিখিত বক্তব্যে আশরাফ বলেন, বাংলাদেশ মেরিটাইম সেক্টর যখন দুঃসময় অতিক্রম করছে তখন একটি কুচক্রি মহল ফিশারিজ অ্যাকাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটদের সিডিসি দিয়ে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করতে চায়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, একটি কুচক্রি মহল প্রকৃত সত্য আড়াল করে যেকোনো মূল্যে ফিশারিজ অ্যাকাডেমির ক্যাডেটদের সিডিসি দেয়ার পায়তারা করছে। এতে বাংলাদেশের মৎস্য খাত ধ্বংস হবে।
অন্যদিকে, আইএমও এর কালো তালিকাভুক্ত হবে বাংলাদেশ। ফলে বাংলাদেশি নাবিকরা আর কখনোই বিদেশি কোম্পানির জাহাজে চাকরি করতে পারবে না।
নাবিকদের চাকরির জটিলতা নিরসনে বাংলাদেশি মেরিন অ্যাকাডেমিতে ৩শ` আসন থেকে কমিয়ে ৮০ করা হয়েছে। এই অবস্থায় ফিশারিজ সেক্টর থেকে ক্যাডেটদের মেরিন সেক্টরে অনুপ্রবেশ করালে জাহাজ ও সমুদ্র পরিবহন সেক্টর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে।
বাংলাদেশি পতাকাবাহী ৭৮টি জাহাজ থেকে ৩০টি নেমে আসলেও ফিশারিজ জাহাজ বহুগুণ বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ৬০ শতাংশ ফিশারিজ জাহাজে স্কিপার (মাস্টার) নেই। অথচ তাদের সিডিসি দেয়ার পাঁয়তারা করছে দেশের উন্নয়ন বিরোধী মহলটি।
ফিশারিজ ক্যাডেটদের সিডিসি দিলে দেশের মৎস্য আহরণ শিল্প ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়বে। ফলে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ মৎস্য সম্পদ ও বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হবে। বাংলাদেশের জাহাজ শিল্প, সমুদ্র বাণিজ্য ও বাংলাদেশি নাবিকদের আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সরিয়ে নিতে কুচক্রি মহলটি এই অপচেষ্টা চালাচ্ছেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়।
ভিসা জটিলতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকার পরও ভিসা জটিলতার কারণে দুবাই, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইউএসএ এর মতো মেরিটাইম সমৃদ্ধ দেশের ভিসা পাচ্ছে না বাংলাদেশি নাবিকরা। ফলে নাবিকদের বড় একটি অংশ বিদেশি কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ হারাচ্ছে।
হাতে লেখা সিডিসি ও সিওসি জাল হওয়ার কারণে মেশিন রিডেবল সিডিসি ও সিওসি ভেরিফিকেশন এবং অনলাইনে সাইন ইন ও সাইন অফের দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনের পরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে মেরিন ফিশারিজ অ্যাকাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটদের সিডিসি দেওয়ার পাঁয়তারা, মেরিন সেক্টরে অনিয়ম-দুর্নীতি ও বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে এক্স-ক্যাডেটস অব বাংলাদেশ মেরিন অ্যাকাডেমর সদস্যরা।
জীবন মুছা/এমজেড/আরআইপি
Daily Azadi – Ctg. 08.02.2016.
পাশ করা ক্যাডেটদের সংবাদ সম্মেলন ।। মেরিটাইম সেক্টরকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর দাবি
আজাদী প্রতিবেদন ॥
ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) আইন লঙ্ঘন করে মেরিন ফিশারিজ একাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটদের সিডিসি (জাহাজে চাকরির সনদ) দিলে দেশের মেরিটাইম সেক্টর হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটরা গতকাল চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই আশঙ্কার কথা জানান। এক্স-ক্যাডেট অব বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ব্যানারে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির পঞ্চম ব্যাচের ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ ইবনে নুর। সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয় যে, একটি কুচক্রিমহল প্রকৃত সত্য আড়াল করে যে কোন মূল্যে ফিশারিজ একাডেমির ক্যাডেটদের সিডিসি দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এতে বাংলাদেশের মৎস্য খাত ধ্বংস হবে। অন্যদিকে আইএমও’র কালো তালিকাভুক্ত হবে বাংলাদেশ। ফলে বাংলাদেশি নাবিকরা আর কখনোই বিদেশি কোম্পানির জাহাজে চাকরি করতে পারবে না।
আশরাফ ইবনে নুর আরো বলেন, বাংলাদেশ মেরিটাইম সেক্টর যখন দুঃসময় অতিক্রম করছে তখন একটি কুচক্রি মহল ফিশারিজ একাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটদের সিডিসি দিয়ে পরিস্থিতি আরো ঘোলাটে করতে চায়। নাবিকদের চাকরির জটিলতা নিরসনে বাংলাদেশি মেরিন একাডেমিতে ৩০০ আসন থেকে কমিয়ে ৮০ করা হয়েছে। এই অবস্থায় ফিশারিজ সেক্টর থেকে ক্যাডেটদের মেরিন সেক্টরে অনুপ্রবেশ করালে জাহাজ ও সমুদ্র পরিবহন সেক্টর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে। বাংলাদেশি পতাকাবাহী ৭৮টি জাহাজ থেকে ৩০টি নেমে আসলেও ফিশারিজ জাহাজ বহুগুণ বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ৬০ শতাংশ ফিশারিজ জাহাজে স্কীপার(মাস্টার) নেই। অথচ তাদের সিডিসি দেওয়ার পাঁয়তারা করছে দেশের উন্নয়ন বিরোধী মহলটি। ‘ফিশারিজ ক্যাডেটদের সিডিসি দিলে দেশের মৎস্য আহরণ শিল্প ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়বে। ফলে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ মৎস্য সম্পদ ও বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হবে।
বাংলাদেশের জাহাজ শিল্প, সমুদ্র বাণিজ্য ও বাংলাদেশি নাবিকদের আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সরিয়ে নিতে কুচক্রি মহলটি এই অপচেষ্টা চালাচ্ছেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়।
ভিসা জটিলতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকার পরও ভিসা জটিলতার কারণে দুবাই, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইউএসএ’র মতো মেরিটাইম সমৃদ্ধ দেশের ভিসা পাচ্ছে না বাংলাদেশি নাবিকরা। ফলে নাবিকদের বড় একটি অংশ বিদেশি কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ হারাচ্ছে। হাতে লেখা সিডিসি ও সিওসি জাল হওয়ার কারণে মেশিন রিডেবল সিডিসি ও সিওসি ভেরিফিকেশন এবং অনলাইনে সাইন ইন ও সাইন অফের দাবি জানান তিনি। সংবাদ সম্মেলনের পরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মেরিন ফিশারিজ একাডেমি থেকে পাশ করা ক্যাডেটদের সিডিসি দেওয়ার পাঁয়তারা,মেরিন সেক্টরে অনিয়ম-দুর্নীতি ও বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে এক্স-ক্যাডেটস অব বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির সদস্যরা। এসব সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।
Dainik E-Purbokon 18.02.2016