Minhaj Khan Tonmoy on state of the Marine Academy and it’s alumni

2 comments

মিনহাজ খান তনময়

tonmoy

এই ধরনের কিছু প্রচার করতেও তো লজ্জা লাগে…..
বর্তমান মেরিন প্রফেশনের অবস্থা…
আমার ফ্রেন্ড লিস্টে তো শুধু আমার প্রফেশনাল ফ্রেন্ড নাই…
অন্যান্য অনেকেই আছে যারা মনে করে মেরিন মানেই কারি কারি টাকা…
অনেক হয়েছে… আর কত!!
আর কত ক্যাডেট অফিস, এজেন্সির পিছনে পিছনে মরীচিকার লোভে ঘুরে বেড়াবে?
আর কত জুনিওর অফিসাররা মাসের পর মাস বেকারত্বে যন্ত্রনা বয়ে বেড়াবে?
আমাদের পিঠ দেয়ালের সাথে মিশে যাচ্ছে….
আমি একটা জিনিস খুবই বিশ্বাস করি….
আমাদের একাডেমির প্রত্যেকটা ক্যাডেটের মধ্যে নূন্যতম নেতৃত্বগুণ বিদ্যমান যা অন্য যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

এর চেয়ে গড় হিসেবে অনেক বেশি….
হ্যা আমরা চাচ্ছি, আমাদের ব্যাচমেট, ইমেডিয়েট সিনিওর, জুনিরদের মধ্যে থেকে একটা গ্রুপ যারা

এই আন্দলনের নেতৃত্ব প্রদান করবে।
আমি জানি এরকম কিছু শুরু করার আগে মানুষ মনে কি কি কথা ঘুরে বেড়ায়….
এক, হতাশা… এটা করে কি হবে? যদি কোন পজিটিভ কিছু না হয়….
সমাধান: ঐ যে বললাম আমাদের পিঠ মিশে গেছে…. এইটা ছাড়া আর কোন কি উপায় আছে??
দুই, অর্থনৈতিক সমস্যা।
সমাধান: আমরা চাদার ব্যবস্থা করতে পারি। বিশেষ করে আমরা

যারা অন বোর্ড আছি… তারা এ ব্যাপারে অবশ্যি এগিয়ে আসতে পারি…

সিনিয়র অফিসারদের কথা বাদই দিলাম…

আমরা জুনিয়রদের মধ্যে থেকে 50 জনও যদি একদিনের স্যালারি চাদা দেয়….
এই টাকা দিয়ে অনেক দূর আগানো যাবে।
তিন, সংগবদ্ধতা
সমাধান: এইটাও অনেক বড় সমস্যা।ব্যাচমেট ফিলিংস নামক ফ্রেজটা হাসাহাসির মধ্যে

অনেক ইউজ হয়। এখন এইটার সিরিয়াস প্রয়োজন।
সমস্যা আরো অনেকই আছে বাট আমাদেরকেই কাটিয়ে উঠতে হবে।

এখন কি কি করা যাই?
অনেকেই প্রাইভেট একাডেমি, ডিজি শিপিং, সংবাদ সম্মেলন, মেরিন একাডেমি ঘেরাও, মানব বন্ধন,

শিপিং মিনিস্ট্রিতে প্রতিবাদ সমাবেশ ইত্যাদি কর্মসূচির কথা বলছে।
আমি কিছু এড করতে চাই।
জুনিয়র যখন ছিলাম, সিনিওর রা বলত, হ্যাভ ইউ কাম টু ইউনিভারসিটি!!
সো লেত’স মেক ইট ইউনিভারসিটি, প্যারেড গ্রাউন্ডে ধর্মঘট হবে দরকার হলে অনশন।

দাবি, দেখলাম অনেকেই লিখেছে, মেরিন একাডেমিতে ক্যাডেটের সংখ্যা কমিয়ে আনা বা কয়েক বছর

ক্যাডেট প্রশিক্ষন বন্ধ রাখা, প্রাইভেট একাডেমি ব্যান্ড করা, ভিসা জটিলতার নিরসন ইত্যাদি।
এ ব্যাপারেও ছোট্ট একটা দাবি এড করতে চাই,
আমাদের সার্টিফিকেটএর মানটা যদি কোন উপায়ে বাড়ানো যেত….
দুই বছর একাডেমিতে প্রশিক্ষনের সাথে আরো দুই বছর সিটাইম এড করে চার বছর মেয়াদী অনার্স সার্টিফিকেট যদি

আমরা পাইতাম তাহলে হয়তো অনেকেই এই প্রফেশন থেকে শিফট হতে পারতাম। আমরা অনেকেই চাই।

পরিশেষে, আমার আর ব্যাচমেট, জুনিয়র দের হতাশা যুক্ত স্ট্যাটাস দেখতে ইচ্ছা করে না। প্রচন্ড অপরাধবোধ কাজ করে।
প্লিজ সামবডি কাম ফরওয়ার্ড।

  1. As far as I can see the position of on board training of cadets are bleak as merchant ships under Bangladesh flag is reducing and foreign ship owners are not interested in training cadets as it cost s them money.
    Under this circumstance the alternatives are to convince the local owners to take more cadets and less crew in order to give the cadets an opportunity to get necessary sea time for appearing in their first professional examination as we had done in BsC with 10th batch engineering cadets, at that. time we placed ten fifth engineers on board M..V. Faridpur so that these boys get their necessary sea time and appear in their professional examination, besides getting used to ships life and prepare for service in shipss. At that time we could do that because BSC was a fast expanding company. Time is different now. What we can now think of under changed circumstance is to convince the government to start a home trade service instead of coastal trade between India and Bangladesh. The cadets could then get necessary sea time in the home trade vessels.
    Salahuddin Aahmad (010E

  2. Md. Ataul Majid says:

    Many thinks would be possible with a united society but we have the problem in unity. It sounds bad that head to toe of our community is corrupted. The blood of betrayers is running in our stream. Who is going to change it? Where is the leader? Your protest, your strike would not help anyway unless you represent the mass . We are too in the corruption part of this process.

    May be you can change. The power of youth……………….